চলমান ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ। শনিবার (৫ জুলাই) সেমিফাইনালে উঠার লড়াইয়ে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের মুখোমুখি হবে লস ব্লাঙ্কোরা। আর এই ম্যাচে জয় পেলেই রেকর্ড গড়বে জাবি আলোনসোর দল।
বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামলেই এক মৌসুমে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়বে রিয়াল। ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে লিভারপুল ও ২০১২-১৩ মৌসুমে চেলসি গড়েছে এই রেকর্ড। দুই দলই সমান ৬৭টি করে ম্যাচ খেলেছিল এই দুই মৌসুমে।
ট্রান্সফার মার্কেটের তথ্য মতে, ২০০১-০২ মৌসুমে সর্বোচ্চ ৬৬ ম্যাচ খেলেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। আর ২০২৪-২৫ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচ খেলেছে লস ব্লাঙ্কোরা। এর মাধ্যমে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার নিজেদের ক্লাব রেকর্ড ছুঁয়েছে তারা। ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেই লিভারপুল এবং চেলসির রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলবে জাবি আলোনসোর দল।
এছাড়া সেমিফাইনালে উঠতে পারলে তখন রেকর্ডটি নিজেদের দখলে নিয়ে নেবে রিয়াল। আর ফাইনালে উঠলে এ মৌসুমে রিয়ালের ম্যাচ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৯। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মার্কা’ জানিয়েছে, এমন কিছু এর আগে কখনো দেখা যায়নি ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে।
ম্যাচ খেলার এই ধারাবাহিকতায় মৌসুমের একদম শেষ ভাগে এসে বেশ মোটা অঙ্কের অর্থও আয় করছে রিয়াল। এবারের মৌসুমে উয়েফা সুপার কাপ ও ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ ছাড়া আর কিছুই জিততে পারেনি তারা। ক্লাব বিশ্বকাপে এই খরা ঘুচতে পারে। আর কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে সে পথেই থাকা রিয়াল এরই মধ্যে এই টুর্নামেন্টে আয়ে সব ক্লাবকে পেছনেও ফেলেছে।
শেষ ষোলোয় ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসকে হারানোর মধ্যে দিয়ে ১ কোটি ২১ লাখ ইউরো প্রাইজমানি পেয়েছে রিয়াল। এর মধ্য দিয়ে চলতি ক্লাব বিশ্বকাপে প্রাইজমানি আয়ে শীর্ষেও উঠেছে আলোনসোর দল। এখন পর্যন্ত এবারের ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে রিয়ালের মোট আয় ৫ কোটি ৫২ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৯৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা)। এর মধ্যে শুধু ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার জন্য ৩ কোটি ১৪ লাখ ইউরো পেয়েছে রিয়াল। কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত উঠে আসার পথে প্রাইজমানি হিসেবে রিয়াল আয় করেছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ইউরো।
সেমিফাইনালে উঠতে পারলে আরও ১ কোটি ৯৪ লাখ ইউরো আয় করবে রিয়াল। ফাইনালে উঠে হারলে পাবে ২ কোটি ৭৭ লাখ ইউরো, আর জিতলে ৩ কোটি ৭০ লাখ ইউরো। অর্থাৎ কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল—এই তিন ম্যাচে ৫ কোটি ৬৪ লাখ ইউরো প্রাইজমানির জন্য খেলবে রিয়াল।
বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামলেই এক মৌসুমে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়বে রিয়াল। ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে লিভারপুল ও ২০১২-১৩ মৌসুমে চেলসি গড়েছে এই রেকর্ড। দুই দলই সমান ৬৭টি করে ম্যাচ খেলেছিল এই দুই মৌসুমে।
ট্রান্সফার মার্কেটের তথ্য মতে, ২০০১-০২ মৌসুমে সর্বোচ্চ ৬৬ ম্যাচ খেলেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। আর ২০২৪-২৫ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচ খেলেছে লস ব্লাঙ্কোরা। এর মাধ্যমে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার নিজেদের ক্লাব রেকর্ড ছুঁয়েছে তারা। ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেই লিভারপুল এবং চেলসির রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলবে জাবি আলোনসোর দল।
এছাড়া সেমিফাইনালে উঠতে পারলে তখন রেকর্ডটি নিজেদের দখলে নিয়ে নেবে রিয়াল। আর ফাইনালে উঠলে এ মৌসুমে রিয়ালের ম্যাচ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৯। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মার্কা’ জানিয়েছে, এমন কিছু এর আগে কখনো দেখা যায়নি ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে।
ম্যাচ খেলার এই ধারাবাহিকতায় মৌসুমের একদম শেষ ভাগে এসে বেশ মোটা অঙ্কের অর্থও আয় করছে রিয়াল। এবারের মৌসুমে উয়েফা সুপার কাপ ও ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ ছাড়া আর কিছুই জিততে পারেনি তারা। ক্লাব বিশ্বকাপে এই খরা ঘুচতে পারে। আর কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে সে পথেই থাকা রিয়াল এরই মধ্যে এই টুর্নামেন্টে আয়ে সব ক্লাবকে পেছনেও ফেলেছে।
শেষ ষোলোয় ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসকে হারানোর মধ্যে দিয়ে ১ কোটি ২১ লাখ ইউরো প্রাইজমানি পেয়েছে রিয়াল। এর মধ্য দিয়ে চলতি ক্লাব বিশ্বকাপে প্রাইজমানি আয়ে শীর্ষেও উঠেছে আলোনসোর দল। এখন পর্যন্ত এবারের ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে রিয়ালের মোট আয় ৫ কোটি ৫২ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৯৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা)। এর মধ্যে শুধু ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার জন্য ৩ কোটি ১৪ লাখ ইউরো পেয়েছে রিয়াল। কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত উঠে আসার পথে প্রাইজমানি হিসেবে রিয়াল আয় করেছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ইউরো।
সেমিফাইনালে উঠতে পারলে আরও ১ কোটি ৯৪ লাখ ইউরো আয় করবে রিয়াল। ফাইনালে উঠে হারলে পাবে ২ কোটি ৭৭ লাখ ইউরো, আর জিতলে ৩ কোটি ৭০ লাখ ইউরো। অর্থাৎ কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল—এই তিন ম্যাচে ৫ কোটি ৬৪ লাখ ইউরো প্রাইজমানির জন্য খেলবে রিয়াল।